একটি মোবাইল বিক্রি করে কত লাভ হয় দোকানদারের

জুমবাংলা ডেস্ক : প্রত্যেকটি মোবাইল বিক্রেতা মোবাইল বিক্রি করে কিছু পরিমাণে মুনাফা অর্জন করে থাকে। মোবাইল কোম্পানিগুলি সব সময় তার মডেল এবং দোকানে ধরনের উপর নির্ভর করে কমিশন দিয়ে থাকে দোকানদারকে। আপনি যখন কোন জিনিস কিনতে দোকানে যান, সর্বদাই মনে রাখবেন সেই জিনিসের নাম থেকে একটি অংশ দোকানদার নিজের কাছে রেখে দেন। তবে সম্প্রতি অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল কেনার প্রবণতা অনেকাংশে বেড়ে গেছে।

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে, যে দোকানে যত বেশি জিনিস বিক্রি হবে তার আয় অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।সেটা যেকোনো কিছুর দোকান হতে পারে। একজন মোবাইল বিক্রেতা একটি মোবাইল বিক্রি করে খুব সীমিত পরিবারের মুনাফা অর্জন করে থাকেন। অনেকেই মনে করে থাকেন মোবাইল বিক্রেতারা অনেক বেশি মুনাফা অর্জন করে আসলে তা কিন্তু নয়।

জানেন কি একজন ফোন বিক্রেতা কতটা লাভ করে? প্রত্যেকটি ফোন বিক্রেতাই ফোন বিক্রি করে অল্প পরিমাণে মুনাফা পেয়ে থাকে। শুধু ফোন বলে না যেকোনো পণ্য কিনলে তার থেকে দোকানদার লাভ করে থাকে। এমআরপি থেকে কম দামে কিনে তারা কিছু পরিমাণ বেশি দামে বিক্রি করে সবসময়ই।

একটি মোবাইল থেকে যে পরিমাণ কমিশন পাওয়া যায় তা সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে মোবাইলের কোম্পানি, তার মডেল এবং দোকানে ধরনের উপর।যখন একটি দোকানদার কোনো কোম্পানির এজেন্সি হয়ে থাকে,তখন তার লাভের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। প্রতিটা ফোন নির্ভর করে তার কেনাকাটা অনুযায়ী এবং তার উপর নির্ভর করে ফোনে বিক্রির লাভ।

মোবাইল বিক্রি করে কে কতটা লাভ করে সেটা কখনোই স্পষ্ট ভাবে বলা সম্ভব নয়। যারা ফোন বিক্রি করে তাদের কাছ থেকে জানা যায় যে, ১০০০০ টাকার ফোন বিক্রি করে তাদের কাছে লাভ থাকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। যখন ফোনের দাম বেশি হবে তখন লাভের পরিমাণও আরও বাড়বে। আবার যখন দোকানদার ২০ হাজার টাকা দামের ফোন বিক্রি করবে তখন ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা লাভ থাকবে। সুতরাং টাকার অঙ্ক বেশি হলেও লাভের অঙ্ক খুব কম। যা রীতিমত চমকে দেওয়ার।

Exit mobile version